
মুহুর্ত অনলাইন: ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে যুদ্ধ পরিস্থিতি চূড়ান্ত রূপ নিয়েছে। ডন নিউজ-এর তথ্য অনুযায়ী, ভারত প্রথমে আগ্রাসন চালানোর পর পাকিস্তান পাল্টা জবাব দিয়েছে।
পাকিস্তান ‘অপারেশন বানিয়ানুম মারছুছ (بُنْیَانُ مَّرْصُوْص) নামে সামরিক অভিযানে ভারতের অনেক ঘাঁটিতে আঘাত হানে। ফাতেহ-১ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে উধমপুর ও আদমপুর বিমানঘাঁটি, একটি ব্রিগেড সদর দপ্তর, ও অন্যান্য কৌশলগত স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি ভারতের অহংকার S-400 ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস করা হয়েছে এবং রাফায়েল যুদ্ধবিমান লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।
– সাইবার হামলা করে ভারতের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। মহারাষ্ট্রসহ বিভিন্ন অঞ্চলে ৭০% গ্রিড অকেজো করে দেওয়া হয়েছে।
– বিজেপির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, নজরদারি ক্যামেরা এবং গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারনেট সিস্টেম হ্যাক করা হয়েছে।
– পাকিস্তানি ড্রোন দিল্লির আকাশে তিন ঘণ্টা পর্যন্ত উড়ে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করেছে।
পাকিস্তান ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটি সক্রিয় হয়েছে এবং জানিয়েছে, পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে। ভারতের পক্ষ থেকে এখনো স্পষ্ট প্রতিক্রিয়া আসেনি।
পাকিস্তান দাবি করেছে, হামলায় ভারতে অবস্থানরত ইসরায়েলি সামরিক বিশেষজ্ঞরাও লক্ষ্যবস্তু হয়েছে। তারা এটিকে কেবল ভারতের বিরুদ্ধে নয়, ইসরায়েলের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ যুদ্ধ হিসেবে দেখছে।
পাকিস্তান সরকার বলেছে, তারা আগ্রাসনের জবাব দিয়েছে মাত্র। যুদ্ধ শুরু করেনি। ভারতের আগ্রাসনই তাদের প্রতিক্রিয়া জানাতে বাধ্য করেছে।
এই যুদ্ধ পরিস্থিতি কেবল সীমান্ত নয়, সাইবার, অর্থনৈতিক এবং কূটনৈতিক ক্ষেত্রেও ব্যাপক প্রভাব ফেলছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে এখনো কার্যকর হস্তক্ষেপ আসেনি, তবে দক্ষিণ এশিয়ায় যুদ্ধের ঝুঁকি এখন নজিরবিহীন।
সূত্র: ডন নিউজ, পাকিস্তান
শেয়ার করুন
- Click to share on Facebook (Opens in new window) Facebook
- Click to print (Opens in new window) Print
- Click to share on WhatsApp (Opens in new window) WhatsApp
- Click to email a link to a friend (Opens in new window) Email
- Click to share on LinkedIn (Opens in new window) LinkedIn
- Click to share on X (Opens in new window) X
- Click to share on X (Opens in new window) X